নিজস্ব প্রতিবেদন : প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে এই উদ্যোগ শ্রমিকদের জন্য দুর্ঘটনা বিমা, পেনশন সুবিধা এবং অন্যান্য কল্যাণমূলক প্রকল্পের দ্বার উন্মুক্ত করেছে। ইতিমধ্যে ২০ কোটিরও বেশি শ্রমিক এই প্রকল্পে যুক্ত হয়েছেন এবং সরকারি সহায়তা পাচ্ছেন। আপনি যদি অসংগঠিত খাতে কাজ করেন, তাহলে দেরি না করে ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করুন।
ই-শ্রম কার্ড কী? কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?
E Shram Card 3000 Pension: হলো ভারতের অসংগঠিত শ্রমিকদের জন্য একটি জাতীয় পরিচয়পত্র, যা শ্রম মন্ত্রণালয় পরিচালিত জাতীয় ডেটাবেস-এর অন্তর্ভুক্ত। এটি শ্রমিকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি, যা ভবিষ্যতে সরকারি বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার সঙ্গে সংযুক্ত হবে।
আরও পড়ুন: Ration card update 2025 বন্ধ হবে অনেকের রেশন কার্ড জানালো রাজ্য সরকার
ই-শ্রম কার্ডের মূল লক্ষ্য:
শ্রমিকদের আর্থিক ও সামাজিক সুরক্ষা প্রদান
সরকারি বিভিন্ন কল্যাণমূলক প্রকল্পে সহজ প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা
দুর্ঘটনা বা জরুরি অবস্থায় অর্থনৈতিক সহায়তা প্রদান করা
ভবিষ্যতে মাসিক পেনশন সুবিধা নিশ্চিত করা
ই-শ্রম কার্ডের সুবিধাগুলো কী?
৬০ বছর পর মাসিক পেনশন: ₹৩০০০ টাকা মাসিক পেনশন (৬০ বছর পর)
দুর্ঘটনা বিমা সুবিধা:
দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু হলে ₹২ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ
আংশিক অঙ্গহানির জন্য ₹১ লক্ষ টাকা সহায়তা
গৃহনির্মাণ সহায়তা: গৃহহীন শ্রমিকদের জন্য বাড়ি তৈরির অনুদান
মাতৃত্বকালীন সুবিধা: গর্ভবতী নারী শ্রমিকদের আর্থিক সহায়তা
শিক্ষাবৃত্তি: শ্রমিকদের সন্তানদের জন্য বিশেষ শিক্ষাবৃত্তি বা আর্থিক সহায়তা
আরও পড়ুন: UPI ব্যবহার করছো Paytm, Google pay, phonepe, নাও চলতে পারে ১লা এপ্রিল থেকে
কে কে ই-শ্রম কার্ডের জন্য যোগ্য?
যেকোনো অসংগঠিত শ্রমিক এই কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন, তবে কিছু শর্ত মানতে হবে—
বয়সসীমা: ১৬ থেকে ৫৯ বছর
শ্রমিকদের স্থায়ী আয়ের উৎস থাকা চলবে না
আয়করদাতারা এই কার্ডের জন্য যোগ্য নন
EPFO ও ESIC সদস্যরা আবেদন করতে পারবেন না
কোন কোন নথি লাগবে?এই লক্ষ্যে ভারত সরকার ই-শ্রম কার্ড চালু করেছে, যা শ্রমিকদের আর্থিক সহায়তা ও নিরাপত্তা প্রদান করবে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে এই উদ্যোগ শ্রমিকদের জন্য দুর্ঘটনা বিমা, পেনশন সুবিধা এবং অন্যান্য কল্যাণমূলক প্রকল্পের দ্বার উন্মুক্ত করেছে। ইতিমধ্যে ২০ কোটিরও বেশি শ্রমিক এই প্রকল্পে যুক্ত হয়েছেন এবং সরকারি সহায়তা পাচ্ছেন। আপনি যদি অসংগঠিত খাতে কাজ করেন, তাহলে দেরি না করে ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করুন।
E Shram Card 3000 Pension? কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?
ই-শ্রম কার্ড হলো ভারতের অসংগঠিত শ্রমিকদের জন্য একটি জাতীয় পরিচয়পত্র, যা শ্রম মন্ত্রণালয় পরিচালিত জাতীয় ডেটাবেস-এর অন্তর্ভুক্ত। এটি শ্রমিকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি, যা ভবিষ্যতে সরকারি বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার সঙ্গে সংযুক্ত হবে।
ই-শ্রম কার্ডের মূল লক্ষ্য:
শ্রমিকদের আর্থিক ও সামাজিক সুরক্ষা প্রদান
সরকারি বিভিন্ন কল্যাণমূলক প্রকল্পে সহজ প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা
দুর্ঘটনা বা জরুরি অবস্থায় অর্থনৈতিক সহায়তা প্রদান করা
ভবিষ্যতে মাসিক পেনশন সুবিধা নিশ্চিত করা
ই-শ্রম কার্ডের সুবিধাগুলো কী?
৬০ বছর পর মাসিক পেনশন: ₹৩০০০ টাকা মাসিক পেনশন (৬০ বছর পর)
দুর্ঘটনা বিমা সুবিধা:
দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু হলে ₹২ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ
আংশিক অঙ্গহানির জন্য ₹১ লক্ষ টাকা সহায়তা
গৃহনির্মাণ সহায়তা: গৃহহীন শ্রমিকদের জন্য বাড়ি তৈরির অনুদান
মাতৃত্বকালীন সুবিধা: গর্ভবতী নারী শ্রমিকদের আর্থিক সহায়তা
শিক্ষাবৃত্তি: শ্রমিকদের সন্তানদের জন্য বিশেষ শিক্ষাবৃত্তি বা আর্থিক সহায়তা
কে কে ই-শ্রম কার্ডের জন্য যোগ্য?
যেকোনো অসংগঠিত শ্রমিক এই কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন, তবে কিছু শর্ত মানতে হবে—
বয়সসীমা: ১৬ থেকে ৫৯ বছর
শ্রমিকদের স্থায়ী আয়ের উৎস থাকা চলবে না
আয়করদাতারা এই কার্ডের জন্য যোগ্য নন
EPFO ও ESIC সদস্যরা আবেদন করতে পারবেন না
আরও পড়ুন : WB Govt Ration Scheme Update 2025: বিনামূল্যে রেশন ও টাকা প্রদানের নতুন নিয়ম | সরকারি প্রকল্প আপডেট
কোন কোন নথি লাগবে?
আধার কার্ড (Aadhaar Card)
পাসপোর্ট সাইজ ছবি
ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিবরণ
আধার লিঙ্ক করা মোবাইল নম্বর
কীভাবে ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করবেন?
বাড়িতে বসেই অনলাইনে খুব সহজে ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করা যায়।
ধাপে ধাপে আবেদন প্রক্রিয়া:
১. অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান – eshram.gov.in
২. New Registration অপশনে ক্লিক করুন
৩. আধার কার্ডের সাথে সংযুক্ত মোবাইল নম্বর দিন এবং OTP যাচাই করুন
৪. ব্যক্তিগত ও ব্যাংকের তথ্য পূরণ করুন
৫. আবেদন জমা দিন এবং আবেদন নম্বর সংরক্ষণ করুন
৬. আবেদন স্থিতি নিয়মিত চেক করুন
ই-শ্রম কার্ড: আপনার ভবিষ্যতের সুরক্ষা এখনই নিশ্চিত করুন!
ই-শ্রম কার্ড শুধুমাত্র একটি পরিচয়পত্র নয়, এটি আপনার ও আপনার পরিবারের আর্থিক নিরাপত্তার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। যদি আপনি অসংগঠিত শ্রমিক হন, তবে দেরি না করে আজই ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করুন এবং সরকারি সুবিধা গ্রহণ করুন
আধার কার্ড (Aadhaar Card)
পাসপোর্ট সাইজ ছবি
ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিবরণ
আধার লিঙ্ক করা মোবাইল নম্বর
কীভাবে ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করবেন?
বাড়িতে বসেই অনলাইনে খুব সহজে ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করা যায়।
১. অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান – eshram.gov.in
২. New Registration অপশনে ক্লিক করুন
৩. আধার কার্ডের সাথে সংযুক্ত মোবাইল নম্বর দিন এবং OTP যাচাই করুন
৪. ব্যক্তিগত ও ব্যাংকের তথ্য পূরণ করুন
৫. আবেদন জমা দিন এবং আবেদন নম্বর সংরক্ষণ করুন
৬. আবেদন স্থিতি নিয়মিত চেক করুন
ই-শ্রম কার্ড: আপনার ভবিষ্যতের সুরক্ষা এখনই নিশ্চিত করুন!
ই-শ্রম কার্ড শুধুমাত্র একটি পরিচয়পত্র নয়, এটি আপনার ও আপনার পরিবারের আর্থিক নিরাপত্তার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। যদি আপনি অসংগঠিত শ্রমিক হন, তবে দেরি না করে আজই ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করুন এবং সরকারি সুবিধা গ্রহণ করুন